গাজীপুর, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪: বাংলাদেশের প্রথম ক্লাউড ডেটা সেন্টার “মেঘনা ক্লাউড” সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরু করেছে। এই যুগান্তকারী পদক্ষেপ দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।
মেঘনা ক্লাউড জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেডের একটি উদ্যোগ। এটি সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং সরঞ্জাম এবং সংশ্লিষ্ট সফ্টওয়্যার প্রযুক্তি সহ ক্লাউড পরিষেবা পরিকাঠামো প্রদান করবে। এর মাধ্যমে দেশের তথ্য-উপাত্ত দেশে রেখে সরকারি-বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
মেঘনা ক্লাউড এর যাত্রা শুরু
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, এই “মেড ইন বাংলাদেশ ক্লাউড” সরকারি ও বেসরকারি খাতের কৌশলগত অংশীদারিত্বের একটি চমৎকার উদাহরণ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করতে পারে এবং আরও তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে।
জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এটি স্মার্ট বাংলাদেশ পদক্ষেপকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করবে। আমরা সরকারি ও বেসরকারি উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্রও স্থাপন করছি। এই উদ্যোগ প্রতি বছর প্রায় ৫০০০ শিক্ষার্থীকে ক্লাউড সম্পর্কিত প্রযুক্তির প্রশিক্ষণ দেবে।”
আরও পড়ুনঃ পয়লা ফাল্গুন ও ভালোবাসা দিবসে ফুলের রাজ্যে জমজমাট ব্যবসা!
জেননেক্সট টেকনোলজিসের ভাইস চেয়ারম্যান জাভেদ বলেন, কোম্পানিটি এই প্রকল্পের জন্য আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে প্রায় ৫০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে। তিনি বলেন, “আমরা দেশের সার্বিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সরকারের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে চাই। এই ক্লাউড প্ল্যাটফর্মটি স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।”
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী ঘটনা ঘটেছে। সম্প্রতি গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে দেশের প্রথম ক্লাউড ডেটা সেন্টার এর পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এই ডেটা সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে এক নতুন যুগের সূচনা হয়েছে।
প্ল্যাটফর্মটি সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং সরঞ্জাম এবং সংশ্লিষ্ট সফ্টওয়্যার প্রযুক্তি সহ ক্লাউড পরিষেবা পরিকাঠামো প্রদান করবে।
সেবার পরিধি
এর মাধ্যমে দেশের তথ্য-উপাত্ত দেশে রেখে সরকারি-বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে। এই পদক্ষেপটি ক্লাউড প্রযুক্তি ক্রয় এবং ব্যবহার করার জন্য বার্ষিক প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রার ব্যয় সাশ্রয় করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মাত্র এক বছরের মধ্যে এই ক্লাউড প্ল্যাটফর্মটি চালু করা হয়েছে। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২-এ জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেড জন্য বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (বিডিসিসিএল)-এর সাথে একটি যৌথ উদ্যোগের চুক্তি করে।
চুক্তির আওতায় জেননেক্সট এই ক্লাউড নির্মাণ, পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের পাশাপাশি বিডিসিসিএলের সাথে সরকারি ও বেসরকারি খাতে ক্লাউড সেবা বিক্রয় ও বিপণন নিশ্চিত করবে।
আরও দেখুনঃ প্রেমের টানে আফ্রিকা থেকে নারায়ণগঞ্জে! বিদেশি বধূর আগমনে উৎসবের মরশুম
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, এই ‘মেড ইন বাংলাদেশ ক্লাউড’ সরকারি ও বেসরকারি খাতের কৌশলগত অংশীদারিত্বের একটি চমৎকার উদাহরণ।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশ বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করতে পারে এবং আরও তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে।
৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪-এ গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ডেটা সেন্টার পরিদর্শন শেষে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
যেসব প্রভাব পড়বে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতের (ICT) প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে: ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার বাড়ার সাথে সাথে দেশের আইসিটি খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে। এটি নতুন নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধি করবে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে: বাংলাদেশ সরকার ২০২১ সালে “ডিজিটাল বাংলাদেশ” গড়ার লক্ষ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করে। এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহার করে আরও দক্ষ ও কার্যকর সেবা প্রদান করতে পারবে।
তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে: দেশের তথ্য-উপাত্ত দেশের মধ্যেই থাকায় তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবে। এটি ব্যক্তিগত ও গোপনীয় তথ্য চুরি বা অপব্যবহারের ঝুঁকি কমিয়ে দেবে।
নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে উৎসাহিত করবে: এর মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি, যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং মেশিন লার্নিং (ML), ব্যবহার করা সহজ হয়ে যাবে। এটি বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আরও দেখুনঃ ৫৮ বছর পর রাজশাহীর সঙ্গে চালু হলো ভারতের নৌরুট: নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন
এই প্রতিষ্ঠানের সফলতা নিশ্চিত করার জন্য সরকার এবং বেসরকারি খাতের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সরকারকে ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের জন্য ও কর্মসূচি প্রণয়ন করতে হবে। বেসরকারি খাতকে ক্লাউড কম্পিউটিং সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের জন্য মেঘনা ক্লাউড একটি মাইলফলক। এই উদ্যোগ সফল হলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে আরও এগিয়ে যেতে পারবে।
মেঘনা ক্লাউড সম্পর্কে ১০টি প্রশ্ন ও উত্তর:
১. মেঘনা ক্লাউড কী?
উত্তর: মেঘনা ক্লাউড বাংলাদেশের প্রথম ক্লাউড ডেটা সেন্টার। এটি জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেডের একটি উদ্যোগ।
২. মেঘনা ক্লাউড কী কী পরিষেবা প্রদান করবে?
উত্তর: ক্লাউড সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং সরঞ্জাম এবং সংশ্লিষ্ট সফ্টওয়্যার প্রযুক্তি সহ ক্লাউড পরিষেবা পরিকাঠামো প্রদান করবে।
৩. মেঘনা ক্লাউডের সুবিধা কী কী?
উত্তর: মেঘনা ক্লাউডের সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে:
- তথ্য-উপাত্ত দেশের মধ্যেই রাখা
- ক্লাউড প্রযুক্তি ক্রয় ও ব্যবহারের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়
- তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
- সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে উন্নত সেবা প্রদান
- নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে উৎসাহিত করা
৪. মেঘনার ক্লাউড কে কে ব্যবহার করতে পারবে?
উত্তর: সরকারি ও বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান মেঘনা ক্লাউড ব্যবহার করতে পারবে।
৫. মেঘনা ক্লাউড কখন থেকে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরু করেছে?
উত্তর: ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ থেকে পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম শুরু করেছে।
৬. মেঘনা ক্লাউডের যাত্রা কখন শুরু হয়েছিল?
উত্তর: মেঘনা ক্লাউডের যাত্রা শুরু হয় ২৯ ডিসেম্বর ২০২২, যখন জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেড বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (বিডিসিসিএল)-এর সাথে একটি যৌথ উদ্যোগের চুক্তি করে।
৭. মেঘনা ক্লাউডের জন্য জেননেক্সট টেকনোলজিস কত বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে?
উত্তর: জেননেক্সট টেকনোলজিস মেঘনা ক্লাউডের জন্য আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে প্রায় ৫০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে।
৮. মেঘনা ক্লাউড বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে কী ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এটি দেশের আইসিটি খাতের প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করবে, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করবে, তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে উৎসাহিত করবে।
9. মেঘনা ক্লাউডের সফলতা নিশ্চিত করার জন্য কী করতে হবে?
উত্তর: মেঘনা ক্লাউডের সফলতা নিশ্চিত করার জন্য সরকার এবং বেসরকারি খাতের যৌথ প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সরকারকে ক্লাউড কম্পিউটিং ব্যবহারের জন্য কর্মসূচি প্রণয়ন করতে হবে। বেসরকারি খাতকে ক্লাউড কম্পিউটিং সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি ও দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
10. মেঘনা ক্লাউডের সম্পর্কে আরও কোথায় জানতে পারি?
উত্তর: আপনি মেঘনা ক্লাউডের ওয়েবসাইট ভিজিট করে বা জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেডের সাথে যোগাযোগ করে আরও জানতে পারেন।
এমসিকিউ প্রশ্ন ও উত্তর:
১. মেঘনা ক্লাউড কী?
(ক) বাংলাদেশের প্রথম ক্লাউড ডেটা সেন্টার
(খ) একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান
(গ) একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান
(ঘ) একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান
উত্তর: (ক)
২. মেঘনা ক্লাউডের উদ্যোক্তা কোন কোম্পানি?
(ক) বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)
(খ) বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (বিডিসিসিএল)
(গ) জেননেক্সট টেকনোলজিস লিমিটেড
(ঘ) সরকারি তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ
উত্তর: (গ)
৩. মেঘনা ক্লাউডে কী ধরনের সেবা প্রদান করে?
(ক) শুধুমাত্র স্টোরেজ সেবা
(খ) শুধুমাত্র নেটওয়ার্কিং সেবা
(গ) সার্ভার, স্টোরেজ, নেটওয়ার্কিং এবং সফ্টওয়্যার প্রযুক্তি সহ ক্লাউড পরিষেবা
(ঘ) কেবল সরকারি প্রতিষ্ঠানকে সেবা
উত্তর: (গ)
৪. মেঘনা ক্লাউডের সুবিধা কী কী?
(ক) ক্লাউড প্রযুক্তি ক্রয় ও ব্যবহারের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয়
(খ) তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
(গ) নতুন প্রযুক্তি গ্রহণে উৎসাহিত করা
(ঘ) উপরোক্ত সব
উত্তর: (ঘ)
৫. মেঘনা ক্লাউড কীভাবে তথ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে?
(ক) শুধুমাত্র সরকারি তথ্যের জন্য এনক্রিপশন ব্যবহার করে
(খ) সকল ব্যবহারকারীর তথ্যের জন্য এনক্রিপশন এবং অন্যান্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যবহার করে
(গ) কোনো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ব্যবহার করে না
(ঘ) বিদেশি সরকারকে তথ্য সরবরাহ করে
উত্তর: (খ)
৬. মেঘনা ক্লাউডের যাত্রা কখন শুরু হয়েছিল?
(ক) ২৯ ডিসেম্বর ২০২২
(খ) ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
(গ) ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়
উত্তর: (ক)
৭. মেঘনা ক্লাউডের পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রম কখন শুরু হয়েছে?
(ক) ২৯ ডিসেম্বর ২০২২
(খ) ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
(গ) ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়
উত্তর: (গ)
৮. মেঘনা ক্লাউডের জন্য জেননেক্সট টেকনোলজিস কত বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা করছে?
(ক) ৫০ কোটি মার্কিন ডলার
(খ) ১০০ কোটি মার্কিন ডলার
(গ) ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়
উত্তর: (ক)
ই-পত্রিকার সকল আপডেট সবার আগে পাওয়ার জন্য আমাদের ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেইজ, এবং গুগল নিউজ ফলো করে রাখুন। আমাদের প্রকাশিত কোনো তথ্য বা আর্টিকেল সম্পর্কে পরামর্শ বা অভিযোগ থাকলে যোগাযোগ করুন।
2 Comments
Pingback: ইউরোপে গুগলের নতুন অনুসন্ধান অভিজ্ঞতা: ডিজিটাল বাজারে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে! - ePotrika
Pingback: গ্রামে বসেই প্রযুক্তি সেবা পাবেন সুবিধাবঞ্চিতরা: স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্যে নতুন পদক্ষেপ - ePotrika